ওয়েট অ্যান্ড সি, প্রথম আলো সম্পাদকের বিষয়ে আইজিপি - Purbakantho

শিরোনাম :

সংবাদ শিরোনাম :
আপনি কি অনলাইন রেডিও কিংবা অনলাইল লাইভ টিভি চ্যানেল বানাতে চান ? যোগাযোগ করুন- ০১৭১৩-৫৭৩৫০২ অনলাইন টিভিতে আপনি আপনার মনের মতো কনটেন্ট সম্প্রচার করতে পারবেন আপনার এলাকার সংবাদ, প্রামান্য প্রতিবেদন দিয়ে সাজিয়ে নিন আপনার দৈনিক প্লেলিষ্ট আপনি চাইলে ইউটিউব/ভিডিও বা সরাসরি কোন লিংক দিয়ে প্লেলিষ্ট বানিয়ে ২৪ ঘন্টা সম্প্রচার করতে পারেন আপনি অফলাইনে থেকেও শুধুমাত্র লিংক দিয়ে সাজাতে পারেন Playlist পূর্বধলায় চিতা বাঘের শাবক আটক মুজিববর্ষে গৃহহীনদের জন্য নির্মিত ঘরে দেখা দিয়েছে ফাটল আপনি মোবাইলের মাধ্যমে বা পিসির মাধ্যমে খুব সহজেই এই ডিজাইনটি এডিট করতে পারবেন নিত্য নতুন নাটক এবং সিনেমা দেখার জন্য আদর্শ প্লাটফর্ম পূর্বকন্ঠ টিভি ইউটিভের লাইভ লিংক দিয়েও চালাতে পারবেন

সোমবার, ৩ এপ্রিল, ২০২৩

ওয়েট অ্যান্ড সি, প্রথম আলো সম্পাদকের বিষয়ে আইজিপি

প্রথম আলোর সম্পাদককে গ্রেপ্তারের বিষয়ে আইনমন্ত্রী কোনো নির্দেশনা দিয়েছেন কি-না, জানতে চাইলে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেছেন, দেখেন আপনারা, কী হয়! ওয়েট অ্যান্ড সি।

রোববার (২ এপ্রিল) সচিবালয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সঙ্গে বৈঠকের পরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

মন্ত্রীর সঙ্গে আসলে কী নিয়ে আলোচনা হয়েছে- জানতে চাইলে চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেন, আমরা আমাদের প্রফেশনাল বিভিন্ন আইন নিয়ে কথা বলেছি। এটি পরিপূর্ণ পেশাদারী ইস্যু।

এরআগে, স্বাধীনতা দিবসে প্রথম আলোর একটি প্রতিবেদনে একজন শ্রমজীবীকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, ‘পেটে ভাত না জুটলে স্বাধীনতা দিয়া কী করুম। বাজারে গেলে ঘাম ছুটে যায়। আমাগো মাছ, মাংস আর চাইলের স্বাধীনতা লাগব।’

এ মন্তব্য ধরেই খবরটির শিরোনাম করা হয়। তবে সামাজিকমাধ্যমে প্রচারিত ফটোকার্ডে ছবি দেয়া হয় আরেকটি শিশুর ছবি, যার কথা প্রতিবেদনের ভেতরে ছিল। এ ঘটনা ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দেয়। প্রতিবেদনটিতে ‘রাষ্ট্রবিরোধী’ উপাদান থাকার কথাও বলা হচ্ছে।

পরে অবশ্য প্রথম আলো প্রতিবেদনটি থেকে ছবি সরিয়ে শিরোনাম বদলে দেয়। পাশাপাশি সামাজিকমাধ্যমে দেয়া তাদের পোস্টও প্রত্যাহার করে নেয়।

এ প্রতিবেদনকে ‘মিথ্যা, বিভ্রান্তিকর, জাতির জন্য মানহানিকর’ তথ্য-উপাত্ত প্রকাশ ও প্রচারের অভিযোগে বুধবার (২৯ মার্চ) রাতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের একটি মামলায় গ্রেফতার করা হয় প্রতিবেদক শামসুজ্জামানকে। সেখানে প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমানকে ‘হুকুমের আসামি’ এবং নাম উল্লেখ না করে একজন সহযোগী ক্যামেরাম্যান এবং প্রতিবেদনটি প্রচার-প্রকাশের সঙ্গে জড়িত অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করা হয়েছে।

পূর্বপশ্চিমবিডি/এসএম






কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন