সাংসদ মোরশেদ আলমকে আহ্বায়ক করায় যুগ্ম আহ্বায়কের পদত্যাগ
যুগ্ম আহ্বায়কের পদ থেকে পদত্যাগের পর জাফর আহম্মদ চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, ‘টানা তিনবারের নির্বাচিত সভাপতি আমি। সেখানে আমাকে আহ্বায়ক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক করে অপমান করা হয়েছে।
আর তারা সেনবাগে আওয়ামী লীগের এত নেতা, তাদের কাউকে আহ্বায়ক না করে অন্য উপজেলা থেকে লোক এনে এখানে আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক বনানো হলো। এর অর্থ হলো, এখানে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব দেওয়ার মতো যোগ্য কোনো লোক নাই। এ ঘটনায় আমরা লজ্জিত। কারণ, মানুষ আমাদের ধিক্কার দিচ্ছে। মানুষ আমাদের বলছে, সেনবাগে যোগ্য লোক নাই। তাই আমি এমন কমিটিতে থাকার প্রয়োজন মনে করি না। আমি যুগ্ম আহ্বায়কের পদ থেকে পদত্যাগ করলাম।’
দীর্ঘ ১০ বছর পর গত মঙ্গলবার নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলা আওয়ামী লীগের ৬৯ সদস্যবিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটির অনুমোদন দিয়েছে জেলা আওয়ামী লীগ। অনুমোদিত কমিটির তালিকা প্রকাশ পাওয়ার পরপরই শুরু হয় নানা আলোচনা-সমালোচনা। অভিযোগ ওঠে দীর্ঘ প্রতীক্ষিত ওই কমিটিতে ত্যাগী অনেক নেতার ঠাঁই হয়নি।,
অথচ ওই কমিটিতে সরকারের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল আত্মসাতের মামলার আসামি, আমেরিকাপ্রবাসী, সরকারি চাকরিজীবীসহ অনেক অচেনা ব্যক্তির নামও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। `এ নিয়ে দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের মধ্যে চাপা অসন্তোষ বিরাজ করছে।,
এই পোস্টটি শেয়ার করুন